নিজস্ব সংবাদদাতা, দুর্গাপুরঃ- উল্লেখ্য, ১২ই ফেব্রুয়ারি ৭৫ বছর বয়সে বার্ধক্যজনিত রোগের কারনে বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গোপাল বাবু’র মৃত্যু হয়। সে দিন গভীর রাতে গোপাল বাবুর দেহ আনা হয় তার পৈতৃক বাড়ি অন্ডালে। সেখানেই তার মরদেহতে ফুলের মালা এবং পতাকা দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে নেমে এসেছিল শোকের ছায়া। ১৯৭২-১৯৭৫ সাল অব্দি গোপাল বাবু উখড়ার বিধায়ক তথা বর্ধমান জেলা কংগ্রেসের সভাপতিও ছিলেন। এদিন রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতি সৌমেন মিত্রের শোক নিয়ে গোপাল বাবু’র স্ত্রী মঞ্জুশ্রী দেবীর হাতে তুলে দেন পশ্চিম বর্ধমান জেলা কংগ্রেসের সভাপতি তরুন রায়। অন্যদিকে, তরুণ বাবু বলেন, গোপাল বাবু খুবই সৎ এবং মিষ্টভাষী লোক ছিলেন। তিনি বলেন, গোপাল বাবু’র মত রাজনীতিবিদ লোক সচরাচর দেখা যায় না। গোপাল বাবু’র মৃত্যুতে কংগ্রেসের যে ক্ষতি হয়েছে তা কোনোমতেই ঢাকা যাবে না।