eaibanglai
Homeএই বাংলায়নারী শিক্ষায় জোর, ৫ কৃতিকে 'মেধা' বৃত্তি

নারী শিক্ষায় জোর, ৫ কৃতিকে ‘মেধা’ বৃত্তি

সন্তোষ কুমার মণ্ডল,আসানসোলঃ– ইন্ডিয়া পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড (আইপিসিএল)এর কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপনসেবলিটি বা সামাজিক দায়বদ্ধতায় জোর দেওয়া হয়েছে নারী শক্তিকে। বর্তমান শিক্ষা বর্ষ অর্থাৎ ২০২৪-২৫ শিক্ষা বর্ষে এই প্রকল্পে আসানসোল শিল্পাঞ্চলের মোট ৫ মেধাবী কৃতী পড়ুয়াকে দুবছরের বৃত্তি প্রদান করা হল। শুক্রবার আসানসোলের সৃষ্টিনগরে শ্রীহরি গ্লোবাল স্কুলের অডিটোরিয়ামে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই বৃত্তি পড়ুয়াদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ইন্ডিয়া পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেডের ডিরেক্টর সোমেশ দাশগুপ্ত। অনুষ্ঠানে বিশেষ এতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের বিধান উপাধ্যায়, ডেপুটি মেয়র ওয়াসিমুল হক, ইসিএলের ডিরেক্টর (টেকনিক্যাল) নীলাদ্রি রায়, ইন্ডিয়া পাওয়ারের দুই জেনারেল ম্যানেজার সর্বেশ কুমার ও অজয় ভৌমিক এবং আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের সেক্রেটারি স্বামী সৌমাত্বানন্দজী মহারাজ।

ইন্ডিয়া পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেডের বৃত্তি পাওয়া পাঁচ কৃতি পড়ুয়া হল ১.আলো হালদার ( বিজপুর নেতাজি শিক্ষা নিকেতন, জামুড়িয়া), ২.মোসেনা খাতুন ( দোমোহনী কেলেজোড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় বারাবনি), ৩.পায়েল মাজি( সত্তোর উচ্চ বিদ্যালয়, জামুড়িয়া), ৪.বৃষ্টি মাঝি( বোগড়া বিবেকানন্দ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়,জামুড়িয়া) ও ৫. সুমাইয়া সুলতানা (বোরিংডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়, জামুড়িয়া)।

উল্লেখ্য, ইন্ডিয়া পাওয়ারের শতবর্ষ উদযাপনের অংশ হিসাবে ২০১৯ সালে চালু করা হয় এই “মেধা” প্রকল্প। যার লক্ষ্য হলো মেয়েদের উন্নতি ও তাদেরকে শিক্ষিত করা। প্রসঙ্গত দারিদ্র্যতা, সামাজিক অসুবিধা এবং শিক্ষার অভাবের চ্যালেঞ্জগুলিকে সরাসরি মোকাবিলা করতে না পেরে অনেক সময় মেয়েরা পড়াশুনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। তাই “মেধা” প্রকল্পের মাধ্যমে শিক্ষার আলো দিয়ে নারীদের জীবন পরিবর্তনের অঙ্গিকার করে ইন্ডিয়া পাওয়ার। আর এই পরিবর্তন একটি শক্তিশালী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত দেশকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাবে বলে মনে করেন ইন্ডিয়া পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেডের ডিরেক্টর সোমেশ দাশগুপ্ত।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments