সঙ্গীতা চৌধুরীঃ- চিন্তার প্রভাব কী জীবনে পড়ে? এই নিয়ে আমাদের মধ্যে নানান দ্বন্দ্ব রয়েছে। এর উত্তর স্বামী সোমেশ্বরানন্দ মহারাজ খুব সুন্দর ভাবে বলেছেন চিন্তার প্রভাব আমাদের জীবনে কীভাবে পড়ে। আসলে একবার একজন ভক্ত প্রশ্ন করেছিলেন,‘ পাপ-পুণ্য কী? দান করা পুণ্য কেন? স্বার্থপরতা পাপ কেন?’
স্বামী সোমেশ্বরানন্দ মহারাজ এই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “পাপ তাকেই বলা হয় যে কাজ করলে মন সংকুচিত হয়। যেমন ঈর্ষা, মিথ্যা, ক্রোধ…। নিজেকে লক্ষ করুন ওই ভাব উঠলে আপনার মনের অবস্থা কেমন হয়। আর যে কাজ করলে মন প্রসারিত হয় যেমন প্রেম, দান, সরলতা ইত্যাদি, সেগুলিকে পুণ্য বলা হয়। আজকের ভাষায় পুণ্য হলো পজিটিভ মানসিকতা দরকার হয় যে কাজে। আর পাপ কাজে নেগেটিভ মানসিকতা।”
মহারাজ এই প্রসঙ্গে আরও বলেন যে,“ মন সংকুচিত হলে আপনার সত্তা সীমিত থেকে যায়। নিজের অসীম সম্ভবনাকে বুঝতে পারেনা মানুষ। মন অস্থির থাকে, শান্তি পায়না সে। সে তখন উত্তেজনাকে আনন্দ বা শাস্তি বলে ভুল করে। আর পুণ্য কাজে মনে প্রশান্তি আসে।পজিটিভ ও নেগেটিভ শব্দ দুটি আজকের মনো বিজ্ঞানীরাও ব্যবহার করছেন। তারা বলছেন, যে চিন্তায় শরীরের উপরে ভাল প্রভাব পড়ে সেই কাজ পজিটিভ। আর খারাপ প্রভাব ফেললে সেটা নেগেটিভ কাজ।”
মহারাজ এই প্রসঙ্গে আরও বলেন যে,“ মন সংকুচিত হলে আপনার সত্তা সীমিত থেকে যায়। নিজের অসীম সম্ভবনাকে বুঝতে পারেনা মানুষ। মন অস্থির থাকে, শান্তি পায়না সে। সে তখন উত্তেজনাকে আনন্দ বা শাস্তি বলে ভুল করে। আর পুণ্য কাজে মনে প্রশান্তি আসে। পজিটিভ ও নেগেটিভ শব্দ দুটি আজকের মনো বিজ্ঞানীরাও ব্যবহার করছেন। তারা বলছেন, যে চিন্তায় শরীরের উপরে ভাল প্রভাব পড়ে সেই কাজ পজিটিভ। আর খারাপ প্রভাব ফেললে সেটা নেগেটিভ কাজ।”





