সংবাদদাতা, সোনামুখিঃ-
ফের অজগর। এবার অবশ্য বলা ভাল কিশোর অজগর। গ্রামের রাস্তা আড়া আড়ি ভাবে পার হবার সময় নজরে পড়ে গ্রামবাসীদের। এলাকায় হলুস্থুল পড়ে যায়। খবর যায় বনদপ্তরের সোনামুখি রেঞ্জ অফিসেও।
সোনামুখির অমৃতপাড়া গ্রামে শুক্রবার সন্ধ্যায় এক গ্রামবাসী অতনু ঘোষ নজর করেন অজগরটিকে। তৎক্ষনাৎ তিনি পাড়ায় খবর দেন। সাথে সাথে জুটে যায় জনা পঞ্চাশেক বাসিন্দা। লাঠি, বাঁশ আর ধানের বস্তা নিয়ে প্রায় কুড়ি মিনিট কসরতের পর নাস্তানাবুদ করা হয় রাগে ফুঁসতে থাকা অজগরটিকে। সেটিকে বস্তায় ভরার পর পরই অমৃতপাড়ায় এসে পৌঁছায় সোনামুখি রেঞ্জের কর্মীরা। সাপটিকে উদ্ধারের পর সোনামুখির রেঞ্জার দয়াল চক্রবর্তী বলেন, ” অজগরটির শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। দু -তিনদিন রেঞ্জ অফিসে রেখে এটির চিকিৎসা করানো হবে। তারপর এটিকে মুক্ত করা হবে জঙ্গঁলে”।
শুক্রবার উদ্ধার হওয়া অজগরটি সাড়ে ছয় ফুট লম্বা আর এটির ওজন ১০ কেজি। দয়াল বাবু জানান, ” এটির বয়স বড় জোর সাত – আট মাস। এটিকে কিশোর বয়সের বলাই ভাল”।
উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এই নিয়ে তিনটি অজগর ধরা পড়ল সোনামুখি ফরেস্ট রেঞ্জ এলাকায়। সোনামুখির কোচডিহি গ্রামে ১১ ফুটলম্বা একটি অজগর ধরা পড়ে ৪ সেপ্টেম্বর। আবার ৩০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় সোনামুখি শহরের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের একটি পরিত্যাক্ত বাড়ির পাশ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি ৮ ফুটের অজগর কে।
ফের অজগর। এবার অবশ্য বলা ভাল কিশোর অজগর। গ্রামের রাস্তা আড়া আড়ি ভাবে পার হবার সময় নজরে পড়ে গ্রামবাসীদের। এলাকায় হলুস্থুল পড়ে যায়। খবর যায় বনদপ্তরের সোনামুখি রেঞ্জ অফিসেও।
সোনামুখির অমৃতপাড়া গ্রামে শুক্রবার সন্ধ্যায় এক গ্রামবাসী অতনু ঘোষ নজর করেন অজগরটিকে। তৎক্ষনাৎ তিনি পাড়ায় খবর দেন। সাথে সাথে জুটে যায় জনা পঞ্চাশেক বাসিন্দা। লাঠি, বাঁশ আর ধানের বস্তা নিয়ে প্রায় কুড়ি মিনিট কসরতের পর নাস্তানাবুদ করা হয় রাগে ফুঁসতে থাকা অজগরটিকে। সেটিকে বস্তায় ভরার পর পরই অমৃতপাড়ায় এসে পৌঁছায় সোনামুখি রেঞ্জের কর্মীরা। সাপটিকে উদ্ধারের পর সোনামুখির রেঞ্জার দয়াল চক্রবর্তী বলেন, ” অজগরটির শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। দু -তিনদিন রেঞ্জ অফিসে রেখে এটির চিকিৎসা করানো হবে। তারপর এটিকে মুক্ত করা হবে জঙ্গঁলে”।
শুক্রবার উদ্ধার হওয়া অজগরটি সাড়ে ছয় ফুট লম্বা আর এটির ওজন ১০ কেজি। দয়াল বাবু জানান, ” এটির বয়স বড় জোর সাত – আট মাস। এটিকে কিশোর বয়সের বলাই ভাল”।
উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এই নিয়ে তিনটি অজগর ধরা পড়ল সোনামুখি ফরেস্ট রেঞ্জ এলাকায়। সোনামুখির কোচডিহি গ্রামে ১১ ফুটলম্বা একটি অজগর ধরা পড়ে ৪ সেপ্টেম্বর। আবার ৩০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় সোনামুখি শহরের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের একটি পরিত্যাক্ত বাড়ির পাশ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি ৮ ফুটের অজগর কে।