জ্যোতি প্রকাশ মুখার্জ্জী,গুসকরাঃ- ব্যক্তিগত বা দলীয় যাইহোক না কেন জন্মদিন বা প্রতিষ্ঠা দিবস সর্বদাই একটা আলাদা তাৎপর্য বহন করে। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে সেভাবে প্রস্তুতির দরকার না হলেও দলের ক্ষেত্রে আলাদা প্রস্তুতির দরকার হয়।
অনেক ঝড়ঝাপটা সহ্য করে আগামী ১ লা জানুয়ারি পঁচিশ বছর অতিক্রম করে ছাব্বিশ বছরে পা দিতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে দলের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করার জন্য দলের শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশে সমস্ত স্তরের নেতা-কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। প্রস্তুতিতে যাতে কোনো রকম ফাঁকফোকর না থাকে তার জন্য তারা সতর্ক আছে। বাদ নাই গুসকরা শহর তৃণমূল কংগ্রেস।স্হানীয় বিধায়ক অভেদানন্দ থাণ্ডার, পুরসভার চেয়ারম্যান কুশল মুখার্জ্জী, ভাইস-চেয়ারম্যান বেলি বেগম সহ সমস্ত কাউন্সিলার, প্রত্যেক ওয়ার্ডের বুথ সভাপতি ও সচিব, শহর যুব সভাপতি কার্তিক পাঁজা ও শহর সভাপতি দেবব্রত শ্যামের উপস্থিতিতে গত ২২ শে ডিসেম্বর গুসকরা শহরের দলীয় কার্যালয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের এক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সভা হয়। আসন্ন দলের প্রতিষ্ঠা দিবস কিভাবে পালন করা হবে সেই বিষয়ে দলের স্হানীয় নেতৃত্ব দিক নির্দেশ করেন।অনেক ঝড়ঝাপটা সহ্য করে আগামী ১ লা জানুয়ারি পঁচিশ বছর অতিক্রম করে ছাব্বিশ বছরে পা দিতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে দলের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করার জন্য দলের শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশে সমস্ত স্তরের নেতা-কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। প্রস্তুতিতে যাতে কোনো রকম ফাঁকফোকর না থাকে তার জন্য তারা সতর্ক আছে। বাদ নাই গুসকরা শহর তৃণমূল কংগ্রেস।
বিধায়ক অভেদানন্দ থাণ্ডার বললেন – বিরোধীরা আমাদের দলের বিরুদ্ধে কুৎসা করছে। সুতরাং আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। দলের প্রতিষ্ঠা দিবসটিকে যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে পালন করতে হবে।
কুশল মুখার্জ্জী বললেন- তৃণমূল সাধারণ মানুষের দল সেটা অতীতে বারবার প্রমাণিত হয়েছে, ভবিষ্যতেও হবে। দায়িত্বটা আমাদের সবার। আজ থেকেই নিজ নিজ ওয়ার্ডে গিয়ে দল প্রতিষ্ঠার কাহিনী সবার সামনে তুলে ধরতে হবে। একইসঙ্গে আগামী ১ লা জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠা দিবসে প্রত্যেককে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে।
এছাড়াও শহর যুব সভাপতি কার্তিক পাঁজা ও শহর সভাপতি দেবব্রত শ্যামও বক্তব্য রাখেন।