eaibanglai
Homeএই বাংলায়অবৈধ কয়লা,বালি,লোহার মত রমরমিয়ে চলেছে অবৈধ ঝাড়খণ্ড লটারির ব্যাবসা

অবৈধ কয়লা,বালি,লোহার মত রমরমিয়ে চলেছে অবৈধ ঝাড়খণ্ড লটারির ব্যাবসা

সংবাদদাতা,আসানসোলের :- অবৈধ কয়লা,বালি,লোহার মত আবার রমরমিয়ে বেড়ে চলেছে ঝাড়খণ্ড লটারির ব্যাবসা। সালানপুর,বারাবনি,কুলটি এলাকায় ছেয়ে গেছে এই অবৈধ ঝাড়খণ্ড লটারির ব্যাবসা। সালানপুর ব্লকের দেন্দুয়া মোড়,আল্লাডি মোড়, রূপনারায়ানপুর মোড় থেকে শুরু করে সামডি মোড় পর্যন্ত অনায়াসে লটারি বিক্রেতারা ঝাড়খণ্ড লটারি বিক্রি করে চলেছে। তাছাড়া কুলটি ব্লকে নিয়ামতপুর,বরাকর,কুলটি, রামনগর সহ বিভিন্ন অঞ্চলে অনায়াসে পাওয়া যাচ্ছে এই লটারি। তার পাশাপাশি বারাবনি ব্লকে বারাবনি, গৌরান্ডি, দোমহানি সহ বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যাচ্ছে ঝাড়খণ্ড লটারি। রাজ্য সরকারের অনুমোদিত ডিয়ার লটারির আড়ালে ক্রমাগত দিনের পর দিন এই ঝাড়খণ্ড লটারির বিক্রি বেড়ে চলেছে। তাছাড়া ফোনের মাধ্যমে নিজের পছন্দ মত নাম্বার বুক করতে পারছে লটারির ক্রেতারা।সালানপুর ব্লকের মধ্যে দিন দিন এই ব্যাবসা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেন্দুয়া, রূপনারায়ানপুর, আল্লাডি,সামডি,লালগঞ্জ, বনবিড্ডি,কল্যানেশ্বরী সহ বিভিন্ন অঞ্চলে মোটর সাইকেলে করে ঝাড়খণ্ড লটারির কারবারিরা পৌঁছে দিয়ে যাচ্ছে লটারি। তাছাড়া সালানপুর ব্লকের বাসিন্দা রাজীব,বিমল এবং চন্দন নামক তিন ব্যক্তি বড় আকারে শুরু করেছে এই ঝাড়খণ্ড লটারির ব্যাবসা বলে আভিযোগ। তারা নাকি ডিলারের ভূমিকায় রয়েছে। তবে পুলিশের ভুমিকা নিয়ে বারবার উঠেছে প্রশ্ন। সাধারণ মানুষের বক্তব্য পুলিশ চুপ কেনো। বারবার খবর প্রকাশিত হওয়ার পর নাম সাক্ষী পুলিশ অভিযান চালালেও এখন খোলা মেলা পাওয়া যাচ্ছে লটারি। তবে এই অবৈধ লটারির পিছনে রয়েছে বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতাদের হাত বলে আভিযোগ। তাই হয়তো পুলিশ দর্শকের ভূমিকায় রয়েছে। না হলে চলছে মোটা অঙ্কের টাকার খেলা। তবে এই কারবার কোটি কোটি টাকার বলে জানা যাচ্ছে।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments