eaibanglai
Homeএই বাংলায়ডিএভি স্কুলের কৃতি সন্তান অস্মিতের ইউরোপ যাত্রা

ডিএভি স্কুলের কৃতি সন্তান অস্মিতের ইউরোপ যাত্রা

নিজস্ব সংবাদদাতা,আসানসোলঃ- আসানসোলের রূপনারায়ণপুর ডিএভি স্কুলের প্রাক্তন পড়ুয়া অস্মিত রায় বর্মণের সাফল্যে রীতিমতো গর্ব বোধ করছে গোটা শিল্পাঞ্চল। কারণ ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের পিএইচডি ফেলোশিপ (মেরি কূরি) নিয়ে ইউরোপ পাড়ি দিয়েছে পশ্চিম বর্ধমানের এই কৃতি যুবক। এই ফেলোশিপ খুবই সম্মানজনক ও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম ফেলোশিপগুলির মধ্যে অন্যতম। যার সামগ্রিক মূল্য ১,৪৪০০০ ইউরো। ভারতীয় মুদ্রায় তা প্রায় ১২, ৯০০০০০ টাকা। চলতি শিক্ষাবর্ষে ভারত থেকে অস্মিতই একমাত্র এই ফেলোশিপ পেয়েছেন এবং গত ১৬ ডিসেম্বর সুইডেনে পৌঁছে কেটিএইচ রয়্যাল ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজিতে যোগ দিয়েছেন। ইতালির “পলিটেকনিকো দি মিলানো”র ডিপার্টমেন্ট অফ আর্কিটেকচার, বিল্ট এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সমগ্র ইউরোপের নব নির্মিত ও পুরনো সেতুগুলির উপগ্রহের মাধ্যমে স্বাস্থ্য পর্যাবেক্ষন করে সেগুলোর অসঙ্গতি বিশ্লেষণ করার কাজ করছে। এই কাজের জন্যই অস্মিতকে ফেলোশিপ দেওয়া হয়েছে।

রূপনারায়ণপুরের পশ্চিম রাঙ্গামাটিয়ার বাসিন্দা অস্মিত রায় বর্মণ বরাবরই কৃতি ছাত্র। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক অস্মিত ‘গেট ২০২২’-এ ৩২ র‍্যাঙ্ক করেছিলেন। পরে ইসরোর সংস্থা আইআইআরএস দেরাদুন থেকে (ইনসার) “ইনফরম্যাট্রিক সিন্থেটিক অ্যাপারচার রেডার রিমোট সেনসিং” এ স্নাকত্তোর ডিগ্রী অর্জন করেন।

এই সাফল্য নিয়ে অস্মিত জানান, এই কৃতিত্বের বড় দাবিদার হলেন তাঁর বাবা-মা ও তিনি যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করেছেন সেখানকার শিক্ষক শিক্ষিকারা। তাঁদের সাহচর্য ছাড়া সাফল্যের এই শীর্ষে পৌঁছন যেত না বলেই দাবি আমায়িক অস্মিতের।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments