eaibanglai
Homeএই বাংলায়চুঁচুড়ায় পালিত হলো কিশোর কুমারের প্রয়াণ বার্ষিকী

চুঁচুড়ায় পালিত হলো কিশোর কুমারের প্রয়াণ বার্ষিকী

নীহারিকা মুখার্জ্জী, চুঁচুড়া, হুগলি :- ১৯৮৭ সালের ১৩ ই অক্টোবর। সংবাদটা শুনেই বাংলা তথা ভারতের সঙ্গীত প্রেমী মানুষ বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায়। আজকের মত তখন মোবাইল ফোন বা অসংখ্য টিভি চ্যানেলের এত রমরমা ছিলনা। তাও খবরটা ছড়িয়ে পড়ল বিদ্যুৎ গতিতে। বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী কিশোর কুমার তাঁর লক্ষ লক্ষ অনুরাগীদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গ্যাছেন। কিন্তু তিনি তাঁর সঙ্গীতের মাধ্যমে আজও অমর হয়ে আছেন সঙ্গীত প্রেমীদের হৃদয়ে। দেখতে দেখতে ৩৭ টা বছর কেটে গেলেও আজও তিনি একই রকম জনপ্রিয় থেকে গেছেন।

বরাবরের মত যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে অমরশিল্পীর ৩৭ তম প্রয়াণ বার্ষিকী পালন করল হুগলির চুঁচুড়ার শ্রদ্ধাঞ্জলি ইউনিটের সদস্যরা। চুঁচুড়ার প্রতাপপুর পার্কে শিল্পীর আবক্ষ মূর্তিতে মাল্যদান করে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সংস্থার সদস্যরা ছাড়াও বহু পথচলতি মানুষ।

প্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে একটি ছোট্ট সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। সঙ্গীত পরিবেশন করেন এলাকার কয়েকজন বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী। উপস্থিত বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বহুমুখী প্রতিভাধর শিল্পীর বর্ণময় জীবনের বহু অজানা তথ্য তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্রদ্ধাঞ্জলি ইউনিটের যুগ্ম সম্পাদক ডা. নীলাঞ্জন পাঠক, সদস্য ভবেশ সেনগুপ্ত সহ আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সাধারণ মানুষ।

‘শ্রদ্ধাঞ্জলি ইউনিট’-এর সম্পাদক সঞ্জিত চট্টোপাধ্যায় বলেন – কিশোর কুমার বাঙালি তথা সমগ্র ভারতবাসীর গর্ব। তার নশ্বর দেহ পার্থিব জগতের মায়া ত্যাগ করলেও যতদিন পৃথিবীর অস্তিত্ব থাকবে, পৃথিবীতে সঙ্গীত থাকবে ততদিন তিনি সঙ্গীতের মধ্যে দিয়ে সঙ্গীত প্রেমী মানুষের হৃদয়ে থেকে যাবেন। যদিও পেশাগত কারণে সঞ্জিত বাবু এবার উপস্থিত থাকতে পারেননি।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments